
বিশ্বজিৎ সাহা , ৯৯বাংলা নিউজ ডেস্ক : কথিত আছে , এখানে মানত করলে মা নাকি ভক্তের মনবাসনা পূর্ণ করেন৷ মা নাকি সবই দেখতে পান৷ কিন্তু তাঁর মন্দিরে যেতে ভক্তদের যে কতটা কষ্ট হয়, তা কি তিনি দেখতে পান না? প্রশ্নটা রতুয়া-২ ব্লকের আড়াইডাঙা পঞ্চায়েতের গোবরজন্না গ্রামের বাসিন্দাদের৷
দিন যত এগোচ্ছে, ততই গ্রামের জাগ্রত কালীমন্দিরে ভিড় বাড়ছে ভক্তদের৷ কালীপুজোর সময় সংখ্যাটা কয়েক লক্ষ পেরিয়ে যায়৷ কিন্তু গ্রামের রাস্তার হাল যেন মনে করিয়ে দেয় সেই দেবী চৌধুরানী -ভবানী ঠাকুরের আমলের স্মৃতিকে৷ এই মন্দিরের সঙ্গে যাঁদের নাম আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে রয়েছে৷
প্রায় দু বছর আগে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন পরিষদ থেকে ৮৬ লক্ষ টাকা অর্থ বরাদ্দে রাস্তার কাজ হয় রতুয়া-২ ব্লকের আড়াইডাঙ্গা অঞ্চলের গোবরজনা স্ট্যান্ড হইতে পুখুরিয়া মোর পর্যন্ত প্রায় দেড় কিমি রাস্তা। তবে বছর কাটতে না কাটতেই রাস্তা থেকে পিচের চাদর উধাও। রাস্তার পাথর বেরিয়ে কঙ্কালসার অবস্থা। সমস্যায় পড়তে হচ্ছে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে মায়ের মন্দিরে আসাভক্তদের।
প্রায় দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হচ্ছে নিত্যযাত্রীদের। বেহাল রাস্তার অবস্থায় বিরক্তি বোধ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কবে এই সড়ক যন্ত্রনা থেকে মুক্তি মিলবে উত্তর খুঁজছেন গোবরজনা এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা। খোঁচা দিতে ছাড়েনি বিরোধীদের।রাস্তা তৈরিতে কাট মানি খেয়েছে প্রশাসন ও তৃণমূল অভিযোগ বিরোধীদের। সাফাই পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির।